কলেজ শিক্ষক নিয়োগের ব‍্যাখ‍্যা চাইলো ইউজিসি

13th October 2020 1:03 pm কলকাতা
কলেজ শিক্ষক নিয়োগের ব‍্যাখ‍্যা চাইলো ইউজিসি


নিজস্ব সংবাদদাতা ( কলকাতা ) :  পশ্চিমবঙ্গ সরকারের  উচ্চ শিক্ষা দপ্তরের কাছে বিভিন্ন কলেজে স্টেট এডেড কলেজ টিচার নিয়োগের ব্যাখ্যা চেয়ে পাঠালো বিশ্ববিদ্যালয়  মঞ্জুরি কমিশন। মঙ্গলবার এ খবর জানান ইউনাইটেড স্টুডেন্টস এন্ড রিসার্চ স্কলার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি জয়দেব পাত্র। জয়দেব বাবু বলেন , এক বছর ধরে পশ্চিমবঙ্গের উচ্চ শিক্ষা সংক্রান্ত আলোচনায় এই নিয়োগ ঘিরে বিতর্ক চলছে। আমরা বারবার বলেছি ইউজিসি ও পশ্চিমবঙ্গ কলেজ সার্ভিস কমিশনের সব নিয়মকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে অনৈতিকভাবে কলেজে কলেজে বিপুল সংখ্যায় এই ধরনের নিয়োগ করা হয়েছে। অযোগ্য দের স্থায়ী চাকরি দেওয়া হয়েছে । ফলে চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে চরমভাবে বঞ্চিত হচ্ছেন বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক এবং সেট নেট পাশ করা উচ্চ মেধাসম্পন্ন প্রার্থীরা। সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মুহম্মদ জুবের আলম বলেন, আমরা দীর্ঘদিন ধরে এই  ইশ্যুতে তে  আন্দোলন করছি এবং কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছি।  জয়দেব বাবু বলেন,  রাজ্য সরকার উচ্চশিক্ষিতদের প্রতি বিমাতৃসুলভ আচারণ করছে। একদিকে কলেজ সার্ভিস কমিশন বা পাবলিক সার্ভিস কমিশনে বহু যোগ্য প্রার্থী ওয়েটিং লিস্টে রয়েছেন। অন্যদিকে স্যাক্ট নিয়োগের মাধ্যমে অযোগ্য দের ৬০ বছর অবধি চাকরির নিশ্চয়তা দেওয়া হচ্ছে । আমরা তাই ইউজিসির এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাচ্ছি ও আশা করছি এবার ন্যায়বিচার পাব। এরপরেও যদি আমাদের দাবিগুলো মান্যতা না পায়,  যোগ্য রা কলেজে পড়ানোর সুযোগ  না পান , তাহলে আমরা  বৃহত্তর আন্দোলনে যেতে বাধ্য হব।





Others News

পর্ণশ্রীতে মা ও ছেলের নৃশংস খুনের কিনারা পুলিশের

পর্ণশ্রীতে মা ও ছেলের নৃশংস খুনের কিনারা পুলিশের


নিজস্ব সংবাদদাতা ( কলকাতা ) :  পর্ণশ্রীতে মা-ছেলেকে নৃশংভাবে খুনের কিনারা। ধৃতদের একজন সন্দীপ দাস(৩২) ও অন্যজন সঞ্জয় দাস(৪৪)। বাড়ি মহেশতলা থানার শ্যামপুরের ঘোষপাড়া তে। জেরায় তারা অপরাধের কথা কবুল করেছে। রবিবার সাংবাদিক বৈঠকে এমনটাই জানালেন জয়েন্ট সিপি ক্রাইম।

গ্রেফতার মৃতার দুই মাসতুতো ভাই। ধৃতদের বাড়ি মহেশতলায়। জেরায় অপরাধ কবুল করেছে ধৃতরা। ধৃতদের অনেক টাকা ধার হয়ে গিয়েছিল। মৃতের পরিবারের কাছে অনেক টাকা, গয়না ঘরে ছিল এমনই ধারণা ছিল ধৃতদের। পরিকল্পনা করেই বাড়িতে গিয়েছিল ধৃতরা। ধৃতরা জানত, ওই সময়ে তাদের দিদি সুস্মিতা মন্ডল একা থাকত। মাকে খুনের সময় ছেলে তমজিৎ মন্ডল দেখে ফেলে, সেইজন্যই ছেলেকে খুন। জানালেন জয়েন্ট সিপি ক্রাইম মুরলিধর শর্মা।
ধৃত সন্দীপ দাস ও অন্যজন সঞ্জয় দাস কে আগামীকাল আলিপুর আদালতে তোলা হবে।